
আজ ২৩ মার্চ (বুধবার) খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সত্যেন্দ্রনাথ বসু একাডেমিক ভবনের ইউআরপি ল্যাবে ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেলের (আইকিউএসি) উদ্যোগে কর্মকর্তাদের ই-নথি শীর্ষক প্রশিক্ষণ (দ্বিতীয় ধাপ) শেষে সনদপত্র বিতরণ করা হয়েছে।
বিকাল ৪টায় প্রধান অতিথি হিসেবে প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন। তিনি বলেন, ই-নথির মাধ্যমে কাজের গতিসঞ্চার ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত সম্ভব হবে। দেশের অগ্রগতি ত্বরান্বিত করতে বড় ধরনের ভূমিকা পালন করবে। তিনি আরও বলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ই-নথি চালু করা হবে। এ লক্ষ্যে প্রস্তুতি হিসেবে সকলকে প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হবে।
আইকিউএসির পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হায়দারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ই-নথি বিষয়ে ব্রিফ করেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের আইএমসিটির উপ-পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ মনির উল্লাহ ও প্রোগ্রামার/সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার দিজেন্দ্র চন্দ্র দাশ। প্রশিক্ষণার্থীদের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন উপ-রেজিস্ট্রার ও উপ-উপাচার্যের সচিব মো. হেমায়েত মিয়া, উপ-গ্রন্থাগারিক কাজী ফেরদৌস এবং সহকারী রেজিস্ট্রার অলোকা রানী দাস। দ্বিতীয় ধাপের প্রশিক্ষণে ২০ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।
বিকাল ৪টায় প্রধান অতিথি হিসেবে প্রশিক্ষণার্থীদের মাঝে সনদপত্র বিতরণ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন। তিনি বলেন, ই-নথির মাধ্যমে কাজের গতিসঞ্চার ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত সম্ভব হবে। দেশের অগ্রগতি ত্বরান্বিত করতে বড় ধরনের ভূমিকা পালন করবে। তিনি আরও বলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্রুততম সময়ের মধ্যে ই-নথি চালু করা হবে। এ লক্ষ্যে প্রস্তুতি হিসেবে সকলকে প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হবে।
আইকিউএসির পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হায়দারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ই-নথি বিষয়ে ব্রিফ করেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের আইএমসিটির উপ-পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ মনির উল্লাহ ও প্রোগ্রামার/সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার দিজেন্দ্র চন্দ্র দাশ। প্রশিক্ষণার্থীদের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন উপ-রেজিস্ট্রার ও উপ-উপাচার্যের সচিব মো. হেমায়েত মিয়া, উপ-গ্রন্থাগারিক কাজী ফেরদৌস এবং সহকারী রেজিস্ট্রার অলোকা রানী দাস। দ্বিতীয় ধাপের প্রশিক্ষণে ২০ জন কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।